Saturday, May 3, 2008

ফুটপাতের নগ্নরূপ

Title of this post: Necked appearance of footpath by Joynab Khanam.


ফুট পাতের উপর দিয়ে
যায় যখন স্কুলে
রাস্তাটি থাকে তখন
ফেরীওয়ালার দখলে
সবজি আর ফলমূলে
ভরপুর থাকে ফুটপাত
পারিনা হেঁটে যেতে
ভাবি একি উৎপাত

কত দূরে গেলে উঠে পড়ি
ফুটপাতে তাড়াতাড়ি
হায় কপাল! ফুটপাতে বাঁধা আছে
খালি এক ভ্যান গাড়ি
খোলা রাস্তায় কত হাঁটা যায়
ড়ি যদি বাচ্চা নিয়ে দূর্ঘটনায়
আবারো উঠি ফুটপাতে
যায় কিছু পথ নিরাপদে

আহারে বিধি! আছে কি উপায়?
হোঁচট খেয়ে পড়ে গিয়ে
বাচ্চা ব্যথা পায়
ব্যাপার কি দেখি? ফুটপাতে দাঁড়িয়ে
দেয়াল পত্রিকা পড়ছে সবাই

আবারো ফুটপাতে হাঁটা দিলাম শুরু
একটু যেতেই দেখি বাধাঁ এক গরু
কি আর করি ? স্কুলের হয় দেরী
তাই সব মেনে নিয়ে হাঁটি তাড়াতাড়ি
পৌঁছি যখন স্কুলের কাছাকাছি
ফুটপাতের উপর মলত্যাগ
উহ! সত্যিই বাড়াবাড়ি

ফুটপাতের হাহাকার
প্রতিদিন এত অত্যাচার
দায়িত্ব নেই কারো
সবাই আছে নির্বিকার

আমরাও প্রতিনিয়ত সয়ে যাই
এতসব অত্যাচার,
যারা ফুটপাতের করি ব্যবহার
এসবের আছে কি- কোন প্রতিকার???

সড়ক দুর্ঘটনা

Title of this post: Road accident by Shela Ahmed


সড়ক দুর্ঘটনার সাথে আমরা সবাই কম বেশি পরিচিতপ্রতিদিন খবরের কাগজে, টেলিভিশনে খবরে শোনা যায় সড়ক দুর্ঘটনার খবরসড়ক দুর্ঘটনায় প্রতি বছর হাজার হাজার মানুষ অকালে প্রান হারাচ্ছেকেউ হারাচ্ছে তার বাবা,মা ,ভাই, বোন, স্বামী, স্ত্রী, ছেলে, মেয়েঅনেক নারী অকালে বিধবা হচ্ছেঅনেক ছেলে মেয়ে মা, বাবা হারিয়ে হচ্ছে এতিম এবং কেউ পঙ্গু হয়ে ধুঁকে ধুঁকে কষ্টে জীবন যাপন করছে

এসব কিছু হচ্ছে অসাবধানতার ফলেট্রাফিক সিগন্যাল না মানার কারনে, প্রতিযোগিতা করে গাড়ি চালানোর ফলেএবং তার চেয়ে বড় কথা হল ড্রাইভারের অসাবধানতার ফলে তাছাড়া আজ কাল দেখা যায় ড্রাইভারেরা নেশা করে গাড়ি চালায় যার ফলে ঘটে এমন র্নিমম সড়ক দুর্ঘটনাতাদে এই অসাবধানতার ফলে হাড়িয়ে যাচ্ছে আমাদে দেশের ভবিষ্যতের আলো, দেশের কর্নধার যারা ভবিষ্যতে অনেক বড় হতে পারত কিন্তু এই সড়ক দুর্ঘটনাই র্নিমম ভাবে কেড়ে নিচ্ছে নিষ্পাপ এই তাজা প্রান গুলোএর শেষ কোথায়......এভাবে আর কতদিন সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হাড়াবে দেশের মানুষআমরা আর কত দিন অসাবধানতার ফলে অকালে প্রাণ দেবআমাদে কি কিছুই করার নেইআমরা দেশের জনগ সবাই একসঙ্গে হয়ে কি তা প্রতিরোধ করতে পারিনানা আমরাই পারি তা প্রতিরোধ করতে তবে সরকারকে আমাদের সাহায্য করতে হবেসরকার যদি আমাদে সাহায্য করে তাহলে আমরাই পারব সড়ক দুর্ঘটনা রোধ করে সুন্দর এক পরিবেশ সৃষ্টি করতে

একটা ঘটনা বলি---এক ছেলে এস.এস.সি পরিক্ষা দিতে যাবে রাস্তা পাড় হবার সময় একটা ট্রাক তার উপর দিয়ে চলে যায় সে মাটিতে পড়ে যায়তাকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব হাসপাতালে নিয়ে যায় কিন্তু ভাগ্যে কি নির্মম পরিহাস তার আগেই সে মারা যায়তার পকেটে এস.এস.সি পরীক্ষার প্রবেশপত্র ছিল কিন্তু তা ছিল রক্তে ভেজা, তার স্বপ্ন এক নিমিষেই শেষ করে দিল এমনকি তার প্রাণ পর্যন্ত কেড়ে নিল অকাল মৃত্যু আমাদের কারোও কাম্য হতে পারে না সময়ের চেয়ে জীবনের মূল্য অনেক বেশিতাই সময়ের চেয়ে জীবনের দাম দিতে হবে

Friday, May 2, 2008

বিশ্ব এ্যাজমা দিবস

Title of this post: International Asthma Day by Aysha khatun


এ্যাজমা বা হাপাঁনি একটি অতি পরিচিত রোগ
পরিবারের কোন সদস্য শ্বাসকষ্টে ভুগছে না, এমনটি এদেশে বিরলএ্যাজমা হচ্ছে দীর্ঘস্থায়ী এবং মারাত্নক একটি ফুসফুসের রোগ, যেখানে বায়ুনালীতে প্রদাহ ও ফুলে যাওয়ার কারণে শ্বাস-প্রশ্বাস কষ্টকর হয়ে পড়েহাপাঁনি রোগীদের শ্বাসনালী যাদের হাপাঁনি নেই তাদের শ্বাসনালীর তুলনায় অনেক বেশী স্পর্শকাতর অর্থাৎ সামান্য কারণেই তাদের শ্বাসনালী সংকুচিত হয়ে পড়েফলে শ্বাস-প্রশ্বাসের প্রবাহ বাধাগ্রস্ত হয়, বুকের ভিতর সাঁ-সাঁ শব্দ হয়সেই সঙ্গে ঘন ঘন কাশি হয় এবং বুকে আটঁসাঁট চাপের কারণে বারবার এ উপসর্গ গুলো দেখা দিলে আমরা তাকে হাপাঁনি বা এ্যাজমা বলি

আবহাওয়া এবং ঋতু পরিবর্তনের কারণে এ্যাজমা প্রকোপ বাড়েআমাদের দেশে সবচেয়ে বেশী উপসর্গ দেখা যায় শীতের শুরুতে বা শেষে এবং অতিরিক্ত গরমে, আকাশে বিদ্যুৎ চমকালে, ঠান্ডা বাতাস বইলে, মেঘলা আকাশে, হঠাৎ বৃষ্টি নামলে, কুয়াশা পড়লে, জোয়ার-ভাটার সঙ্গে কিংবা আমাবস্যা-পূর্ণিমায় কারো কারো হাপাঁনি বেড়ে যায়এছাড়া গাড়ি, কল-কারখানা বা চুলার ধোঁয়া, সিগারেটের ধোঁয়া এবং গন্ধঁ, রাস্তা-ঘাটের ধূলাবালি এবং তীব্র গন্ধে হাপাঁনি বেড়ে যেতে পারেমানুসিক চাপের কারণেও এ্যাজমার প্রকোপ বাড়েআবেগ, উৎকণ্ঠা, ভয় থেকে এবং বেশি কাদঁলে বা হাসলে এ্যাজমা রোগীর শ্বাসকষ্ট শুরু হয়ে যায়

উন্নত চিকিৎসা সত্ত্বেও এ্যাজমা রোগের সংখ্যা ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছেশুধু আমেরিকাতেই ১৯৮০ হতে ১৯৮৭ এর মধ্যে এ্যাজমা রোগীর সংখ্যা শতকরা ২৯ ভাগ বৃদ্ধি পেয়েছেপরিসংখ্যানে দেখা গেছে প্রায় ২০ মিলিয়ন আমেরিকান এ্যাজমাতে ভুগছেনএদের মধ্যে ১০ মিলিয়নই ভুগছেন এলার্জিজনিত এ্যাজমায়এর মধ্যে তিন মিলিয়ন শিশু আছেবর্তমানে পশ্চিমা বিশ্বের প্রতি ১০০ জনে ৫ জন এই রোগে আক্রান্ত হচ্ছে, গত কয়েক বছরে ইংল্যান্ড ও অষ্টোলিয়ায় এই রোগ ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছেবর্তমানে বিশ্বে শতকরা প্রায় ৭.২ ভাগ লোক এই রোগে ভুগছেসারা বিশ্বে বর্তমানে ১৩০ মিলিয়ন মানুষ এই রোগে আক্রান্ত এবং পশ্চিমা বিশ্বে প্রতি এক লাখে ১ হতে ৫ জন এই রোগে মারা যাচ্ছেফলে বছরে প্রায় ৬০ হাজার লোক মারা যায়, যার মধ্যে অধিকাংশই থাকে শিশুবাংলাদেশের প্রায় ৮০-৯০ লাখ রোগী এ রোগে ভোগে থাকেতার মধ্যে অর্ধ্যেকেরই বেশি শিশুশিশুদের আক্রান্তেক্ষেত্রে এ্যাজমা একটি অন্যতম রোগএদেশে এ্যাজমা আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে বড়দের চেয়ে শিশুদের সংখ্যা বেশী জরিপে আরো দেখা যায় যে, এ্যাজমা আক্রান্ত সদস্যদের পরিবারে এ্যালার্জির কারণে এ্যাজমা, ত্বকের রোগ, নাকের এবং চোখের রোগের প্রকোপ বেশী পূর্ব জরিপের চেয়ে বর্তমান জরিপে দেখা যায় যে, স্বল্প আয়ের লোকদের মধ্যে এই ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় বসবাস করেএ জরিপে আরও দেখা যায় যে, বড় বড় শহর অঞ্চলের তুলনায় ছোট শহর ও গ্রাম অঞ্চলে এই রোগের আক্রান্তের সংখ্যা বেশী

জনগণকে এই রোগের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য ও সচেতন করে তোলার জন্য বিশ্বের অন্যান্য দেশের মত বাংলাদেশের ১৯৯৮ সাল হতে ২ মে বিশ্ব এ্যাজমা দিবস পালিত হয়ে আসছেজনগণকে -শিক্ষা, সতর্কতা , চিকিৎসা এ্যাজমার সঠিক ব্যাবস্থা অর্থাৎ রোগী ও রোগীর আত্নী-স্বজনকে এ্যাজমার কারণ এবং নিয়ন্ত্রণ সর্ম্পকে শিক্ষিত হতে হবেগর্ভাবস্থায় আপেল খেলে হবু সন্তানের এ্যাজমা ও এলার্জির ঝুকিঁ অভাবনীয় মাত্রায় কমেআইসক্রিম, কোল্ড ড্রিংকস খাওয়া থেকে বিরত থাকলে, শীতকালে সামান্য গরম পানি পান করলে; অজু ও গোছল গরম পানি দিয়ে করলে , রাস্তাঘাটে ধূলোবালি; ধোঁয়া এড়িয়ে চললে ও ডাক্তারের পরামর্শমত কাজ করলে এ্যাজমা নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভবপ্রকৃত পক্ষে এ্যাজমা কেবারে নিরাময় করা সম্ভব নয়, নিয়ম মাফিকভাবে এ্যাজমাকে সম্পূর্নভাবে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব

মে দিবস

Title of this post: May Day by Aysha Khatun

সারা বিশ্বে শ্রমজীবী মেহনতি মানুষের সংগ্রামী এতিহ্য ও অধিকার প্রতিষ্ঠার ইতিহাসের এক স্মরনীয় ও আন্তর্জাতিক এবং সংহতির উদযাপনের এক অনন্য দিন পহেলা মে , মহান মে দিবস ন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস, এই দিবসটি শ্রেনী বৈষম্যে অবসানের লক্ষ্যে সংকল্পবদ্ধ ও সংগঠিত হয় মে শুধু একটি দিবসই নয়, একটি ইতিহাস, একটি ঘটনা, পথপ্রর্দশক এবং দিকর্নিদেশক ১৮৮৬ সালের ১ মে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগোর শহরে ৮ ঘন্টা শ্রমদিবস, মজুরি বৃদ্ধিও, তথা ন্যায্য মজুরি, কাজের উন্নত পরিবেশ ইত্যাদি দাবিতে ১লা মে একটি শ্রমিক সংগঠন শিল্প ধর্মঘটের ডাক দেয়এই ধর্মঘটে প্রায় ৩লাখ শ্রমিক যোগ দেয়র্বর ন্থায় সে ধর্মঘট দমন করা হয়শ্রমিকদে এক প্রতিবাদ সমাবেশে পুলিশ গুলি চালায় এর ফল স্বরূপ পরের দিন সে মার্কেটে শ্রমিকরা প্রতিবাদ সমাবেশে মিলিত হলে কারখানার মালিকরা সেখানে বোমা বিস্ফোরন ঘটায়, ফলে এই সর্বাত্নক আন্দোলনে আলবার্ট পারনস, জর্জ এঞ্জেল স্পাইজ এডলফ ফীশার প্রমুখ শ্রমিক ও শ্রমিক নেতা প্রান উৎসর্গ করেছিলেনধর্মঘট সংঘটিত করার দায়ে আগষ্ট স্পাইস নামে এক শ্রমিক নেতাকে ফাঁসির আদেশ দেয়া হয়উক্ত সংঘটিত ঘটনা ও পরবর্তী ঘটনাবলী থেকে এই দিবসের উৎপত্তি।

শ্রমজীবী মানুষের আন্দোলনের উক্ত গৌরবময় অধ্যায়ের স্বরণীয় ও অনুপ্রেরনার উৎস হিসাবে ইতিহাসের পাতায় অক্ষয় করে রাখার জন্য ১৮৯০সাল হতে প্রতি বছর মে দিবস পালিত হয়ে আসছে বিশ্বব্যাপীপ্রতি বছরই মে দিবসবিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের নুতন করে সকল ধরনের বঞ্চনার বিরুদ্ধে লড়াই করে শপথ নেয়পহেলা মে সেই আন্দোলনের কথাই আমাদের স্বরণ করিয়ে দেয়১৮৯০ সালের ১৪ জুলাই অনুষ্ঠিত ইন্টারন্যাশনাল সোশ্যালিষ্ঠ কংগ্রেসে ১ মে শ্রমিক দিবস হিসেবে ঘোষিত হয় এবং তখন থেকে অনেক দেশে দিনটি শ্রমিক শ্রেনী কতৃক উদযাপিত হয়ে আসছেরাশিয়ায় এবং পরবর্তীকালে রো কয়েকটি দেশে সমাজতান্ত্রিক বিপ্লব সংঘটিত হবার পর মে দিবস এক বিশেষ তাৎপর্য অর্জন করেজাতিসংঘে একটি গুরুত্বপূর্ণ সহায়ক শাখা হিসাবে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা(অরগানাইজেশন বা আই .ত্রল.ও) প্রতিষ্ঠার মধ্যে দিয়ে শ্রমিকদে অধিকার সমূহ স্বীকৃতি লাভ করে বং সকল দেশে শিল্প মালিক ও শ্রমিকদে তা মেনে চলার আহবান জানায় বং এভাবে শ্রমিক ও মালিকদে অধিকার সংরক্ষণ করেবাংলাদেশ আই.ত্রল.ও কর্তৃক প্রণীত নীতিমালার স্বাক্ষরকারী একটি দেশসমাজতান্ত্রিক ব্যবস্থায় শ্রমিক শ্রেনীর প্রাধান্যে কারনে অধিকাংশ সমাজতান্ত্রিক দেশে বেশ গুরুত্বও সংকল্প সহকারে মে দিবস পালন করা হয় বাংলাদেশে মে দিবসে সরকারি ছুটি পালিত হয় এখানে বেশ উৎসাহ উদ্দীপনার সঙ্গে মে দিবস পালিত হয়

দেশে অতীতকাল থেকে এখনও পর্যন্ত শ্রমিক নিযার্তন চলছেস্থা, কাল,পাত্র ভেদে এই নিযার্তন আমরা দেখি তা হলো শ্রমিককে গালাগাল করা, মানসিক টেনশনে রাখা, হুমকি দেয়া কোনো কোনো পযায়ে শারারিক নির্যাতন করতেও দেখা যায়গার্মেন্টসসহ অনেক ক্ষেত্রে ৮ ঘন্টার পরিবর্তে বিনা ওভারটাইমে ১২-১৪ ঘন্টা কাজ করানো হয় ১২ ঘন্টা কাজ করিয়ে বেতন দেয় ৮ঘন্টারশ্রমিক আইনে ২৪ ঘন্টার মধ্যে১২ ঘন্টা কাজ করার কোন বিধান নেই কোন কোন শিল্প-কারখানার সাপ্তাহিক ছুটির দিনেও কাজ করায়, এমনকি মে দিবসের প্রচলিত ছুটি থেকেও তারা বঞ্চিত

বিশ্বে দেশে দেশে নির্বাচিত শোষিত শ্রমিকশ্রেনী নতুন শতাব্দীর প্রথম দশকে এখনো খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থা, চিকিৎসা ও শিক্ষার ন্যুনতম অধিকার থেকে বঞ্চিতবাংলাদেশে শ্রমিক শ্রেনীর অজস্র সমস্যাবাংলাদেশের শ্রমজীবী মানুষ উন্নত বিশ্বে শ্রমিকদের মতো সুযোগ-নিরাপত্তা কাজে পরিবেশ এখনো পায়নি, এদেশের শ্রমিকদে অথনৈতিক অবস্থা ভালো নয়মহিলা শ্রমিকদের প্রতি বৈষম্য একটি বড় সামাজিক সমস্যানারী ও শিশু শ্রমিকরা শোষণের শিকার হচ্ছে কর্মস্থলে নির্যাতন ক্রমশ বেড়ে চলেছেসেখানকার নারী নিযার্তনের ধরন প্রকৃতি সামাজিক নারী নির্যতন থেকে একেবারে আলাদাপুরুষ সহকমীদের দ্বারা তারা খুব সহজে নির্যানের স্বীকার হয়

আমরা আজকের এই স্মৃতিময় দিনে দুনিয়ার মেহনতি মানুষের সঙ্গে এ হয়ে শিকাগোর সেই আত্নত্যাগী শ্রমিকদের স্মরণ করি, নিবেদন করি তাদে প্রতি গভীর শ্রদ্ধা

Wednesday, April 30, 2008

অন্তরালে

Title of this post: Behind the screen by Afiya Akter


কেন হয় জন্ম মানুষ
কেন হয় মরন,
কেন এই লীলাখেলা
কেন এই ধ্বংসকলা।

কেন মানুষ করে আশা
কেন হয় সর্বনাশা,
কেন হায়! আকাশ কাঁদে
বৃষ্টি নামের ছদ্মনামে।

কেন পাহাড় ঝর্না ঝড়ায়
নিঠুর কষ্ট বেদনায়,
কেন মানুষ একা হয়
সবার মাঝে নিরালায়।