Thursday, November 8, 2007
ব্লগার প্রোফাইল- (শিক্ষার্থী)
জান্নাত আরা আমজাদ লিভা
"আমি জান্নাত আরা আমজাদ লিভা। ১০ এপ্রিল আমি ঢাকায় জন্মগ্রহন করি। আমার বাবা চাকুরিজিবী এবং আমার মা একজন আদর্শ মা এবং গৃহিণী। আমরা দুই বোন। আমি ছোট। আমি ২০০৭ সালে এইচ.এস.সি পাশ করি।আমার দেশ বাংলাদেশ খুব সুন্দর দেশ। আমাদের দেশে অনেক সুন্দর ও ঐতিহাসিক জায়গা আছে। কিন্তু আমার পছন্দের জায়গা কক্সবাজার। আমার শখ ভ্রমণ, গান শোনা ও আড্ডা দেয়া। আমার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা একজন ভালো আইনজীবী,অভিনেত্রী, লেখিকা এবং সমাজ সেবায় নিয়োজিত থাকা। আমি ছোটবেলা থেকেই মঞ্চ নাটক, চলচ্চিত্র, আবৃত্তি ইত্যাদিতে জড়িত ছিলাম। স্কুল কলেজে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে আবৃত্তি, উপস্থাপনা, অভিনয় করে অনেক পুরস্কার ও খ্যাতি লাভ করেছি। আমার লেখালেখির আগ্রহ দেখে উৎসাহ দিয়েছেন মা, বড় বোন ও বন্ধু-বান্ধব। আমার বন্ধু এনী আমাকে নারী জীবনের সন্ধান দেয়। আমি নারী জীবনে এসে মুগ্ধ হই। নারী সাইবার ক্যাফে আমরা আমরা কম্পিউটার অনুশীলন করতে পারি। নারী জীবনের ব্লগের মাধ্যমে আমরা আমাদের দেশ ও সংস্কৃতি সম্পর্কে অনেক অজানা তথ্য অন্যদেরকে জানতে পারি।"
সেলিনা শিরিন
"আমার নাম সেলিনা শিরিন। আমি ডিগ্রী ৩য় বর্ষের ছাত্রী। আমার বাবা একজন শিক্ষক। আমার মা একজন গৃহিনী। ১৯৮৪ সালে আমি ময়মনসিংহে জন্ম গ্রহণ করেছি। ওখানে আমার শৈশব কেটেছে। আমরা ছয় বোন এবং তিন ভাই। আমি বিবাহিত। আমার স্বামী বেসকারী প্রতিষ্ঠানে চাকুরীরত। এখন আমি স্বামীর সাথে ঢাকায় থাকি। ২০০০ সালে আমি এস. এস. সি পাশ করেছি ভাইটকান্দি স্কুল থেকে এবং ২০০৩ সালে এইচ. এস. সি পাশ করেছি ফুলপুর মহিলা কলেজ থেকে। আমি গান শুনতে এবং গাইতে পছন্দ করি। আমার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা একজন শিক্ষক হওয়া। নারী জীবন একটি খুব ভাল প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠানটি নারীদের উন্নয়নের জন্য কাজ করে থাকে বিভিন্ন ভাবে। আমি এখানে ইংরেজী স্পোকেন কোর্স করছি। আমি নারী জীবনে আসার পর নারী জীবনের ব্লগ কার্যক্রম সম্পর্কে জানতে পারলাম। আমি এই কার্যক্রমের সাথে সংযুক্ত হতে পেরে আমি খুব খুশি। আমরা বাংলাদেশের সংস্কৃতি এবং জনগণের জীবন ধারন সমন্ধে অন্যান্য দেশের সাথে ভাগ করতে পারি এই ব্লগ কার্যক্রমের মাধ্যমে। আমাদের সংস্কৃতিকে তুলে ধরতে পারি অন্যদের সামনে।"
ব্লগার প্রোফাইল- (শিক্ষার্থী)
মাহফুজা পারুল
"আমার নাম মাহফুজা পারুল এবং আমার ডাক নাম তানিয়া। আমি ২৪ জুলাই ঢাকায় জন্ম গ্রহন করি। আমির ছোট বেলা থেকেই ঢাকায় বড় হয়েছি। এক ভাই এবং এক বোনকে নিয়ে আমাদের সংসার। আমার বাবা একজন চাকুরীজীবি এবং মা গৃহিনী। বর্তমানে আমি বি.এস.এস এ অধ্যায়নরত। আমি এস.এস.সি এবং এইচ.এস.সি পাস করেছি ইস্পাহানী বালিকা বিদ্যালয় ও মহাবিদ্যালয় থেকে। পড়াশুনা শেষ করে ভবিষ্যতে আমি একজন শিক্ষিকা হতে চাই। কারন আমি মনে করি এটা কুব সম্মানজনক একটা পেশা।
আমার পছন্দের স্থান কক্সবাজার ,বান্দরবন এবং সেন্টমার্টিন। আমার প্রিয় ইংরেজী সিনেমা ম্যাট্রিকস । আমার শখ বাগান করা বিশেষ করে ফুলের বাগান। কারন ফুল আমার খুব প্রিয়। অবসর সময়ে আমি গল্পের বই পড়ি, গান শুনি এবং মাঝেমধ্যে বন্ধুদের সাথে গল্প করি। পূর্ণিমা রাত আমার খুব পছন্দ। পূর্ণিমা রাতে পৃথিবীটাকে খুব স্বগীয় মনেহয়।
রোজি আলম রিংকি
"আমার নাম রোজি আলম রিংকি। আমি ৩১ মার্চ ফরিদপুরে জন্মগ্রহন করি। পাঁচ বোন ও এক ভাইকে নিয়ে আমাদের পরিবার। আমি একরামুন্নেসা ডিগ্রি কলেজ থেকে এস.এস.সি ও এইচ.এস.সি পাশ করেছি। আমার ছোট ভাই এবার দ্বাদশ শ্রেনীতে পড়ছে। ছোট দুই বোন পড়ছে অষ্টম শ্রেনীতে এবং সবচেয়ে ছোট দুই বোন পড়ছে দ্বিতীয় শ্রেনীতে। আমার বাবা একজন ব্যবসায়ী আমার মা একজন গৃহিনী।
নারী জীবন নারীদের জন্য একটি আর্দশ প্রতিষ্ঠান। আমি আমার নিকটতম বান্ধবীর কাছ থেকে জানতে পেরে প্রথমে ইংলিশ-১ এ ভর্তি হই এবং পরবর্তীতে উর্ত্তীন হয়ে আমি ইংলিশ-২ ক্লাসে পড়ছি এবং পাশাপাশি কম্পিউটার কোর্স করছি। এখানে এসে আমি অনেক কিছু জানতে পেরেছি। আমি মনে করি নারী জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ন অংশ হর নারী সাইবার ক্যাফে । আমি এবং অনান্য মেয়েরা নারী জীবনের নারী সাইবার ক্যাফে স্বাধীনভাবে কম্পিউটার অনুশীলন করতে পারছি।
আমার কাছে নারী জীবন ব্লগ সাইট আরেকটি গুরুত্বপূর্ন দিক। কারন ব্লগের মাধ্যমে আমি এবং নারী জীবনের চাত্রীরা বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশের মানুষ সর্ম্পকে লেখা পাঠাতে পারছি এবং পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের মানুষ আমাদের দেশ সম্পর্কে জানতে পারছে। সুতরাং আমি এটাকে খুবই উপভোগ করছি ।"
Monday, November 5, 2007
মূত্যুর পথে
আমি বড় একা, আমি বড় অসহায়
আমার পাশে কেউ এসে দাড়াঁও
জীবনের আর কয়েকটা দিন মাত্র আছে।
আমাকে একা থাকতে তোমরা দিও না।
আমার সময় ফুরিয়ে আসছে।
আমি চলে যাব, সেখানে কেউ থাকবে না।
কেউ আসবেনা, কেউ অভিমান করবে না।
করবেনা কেউ বিরক্ত, আমি চলে যাব সেখানে
জীবনের শেষ সময়, তোমরা আমাকে দুঃখ দিও না
তোমরা আমার পাশে এসে দাঁড়াও।
স্মৃতি কথা
আজি মনে পরে শুধু তাহারে
মনে পরে সেই দিনগুলি,
মনে পরে তাহার সাথে
হাতে হাত রেখে,
চোখে চোখ রেখে
অস্ফুট সেই দিনগুলি
মনেপরে তাঁর হৃদয় নিংরানো
প্রগাঢ় ভালোবাসার কথা
মনে পরে খেয়া বনে দুজনের
হাত ধরে পথ চলা ।